2. তখন মায়োন গ্রামে একজন খুব ধনী লোক ছিল। তার কাজ-কারবার ছিল কর্মিল গ্রামে। তার তিন হাজার ভেড়া ও এক হাজার ছাগল ছিল। সেই সময় কর্মিলে সে তার ভেড়ার লোম ছাঁটাই করছিল।
3. লোকটির নাম ছিল নাবল ও তাঁর স্ত্রীর নাম ছিল অবীগল। স্ত্রীলোকটি বুদ্ধিমতী ও সুন্দরী ছিলেন, কিন্তু তাঁর স্বামীর ব্যবহার ছিল কর্কশ ও খারাপ। সে ছিল কালেব বংশের লোক।
4. দায়ূদ সেই মরু-এলাকায় থাকতেই খবর পেলেন যে, নাবল তার ভেড়ার লোম ছাটাই করছে।
7. তারপর তাঁকে বলবে যে, আমি এখন শুনতে পেলাম তাঁর ওখানে লোম ছাঁটাইয়ের কাজ চলছে। তাঁর রাখালেরা যতদিন আমাদের সংগে ছিল আমরা তাদের সংগে খারাপ ব্যবহার করি নি এবং যতদিন তারা কর্মিলে ছিল তাদের কিছুই চুরি যায় নি।
8. তাঁর কর্মচারীদের জিজ্ঞাসা করলেই তিনি সেই কথা জানতে পারবেন। কাজেই তিনি যেন আমার এই যুবকদের সুনজরে দেখেন, কারণ তাঁরা তাঁর আনন্দের দিনেই তাঁর কাছে এসেছে। সেইজন্য তিনি যা পারেন তা-ই যেন তাঁর এই দাসদের ও তাঁর সন্তান দায়ূদকে দান করেন।”
9. দায়ূদের লোকেরা গিয়ে দায়ূদের নাম করে নাবলকে ঐ সব কথা বলে অপেক্ষা করতে লাগল।
10. উত্তরে নাবল দায়ূদের লোকদের বলল, “কে এই দায়ূদ? আর যিশয়ের ছেলেই বা কে? আজকাল অনেক দাস তাদের মনিবকে ছেড়ে চলে যাচ্ছে।