3. নপ্তালি একটা অংশ পাবে; সেটা হবে পূর্ব থেকে পশ্চিমে আশেরের সীমানার দক্ষিণে।
4. মনঃশি একটা অংশ পাবে; সেটা হবে পূর্ব থেকে পশ্চিমে নপ্তালির সীমানার দক্ষিণে।
5. ইফ্রয়িম একটা অংশ পাবে; সেটা হবে পূর্ব থেকে পশ্চিমে মনঃশির সীমানার দক্ষিণে।
6. রূবেণ একটা অংশ পাবে; সেটা হবে পূর্ব থেকে পশ্চিমে ইফ্রয়িমের সীমানার দক্ষিণে।
7. যিহূদা একটা অংশ পাবে; সেটা হবে পূর্ব থেকে পশ্চিমে রূবেণের সীমানার দক্ষিণে।
8. “যিহূদার সীমানার দক্ষিণে পূর্ব থেকে পশ্চিম পর্যন্ত থাকবে সেই জায়গাটা যা তোমরা বিশেষ কাজের জন্য আলাদা করে রাখবে। সেটা চওড়ায় হবে পঁচিশ হাজার মাপকাঠি এবং লম্বায় হবে অন্যান্য গোষ্ঠীর অংশের মত দেশের পূর্ব সীমানা থেকে পশ্চিম সীমানা পর্যন্ত; সেই জায়গার মাঝখানে থাকবে উপাসনা-ঘর।
9. সেই আলাদা করা জায়গা থেকে তোমরা একটা বিশেষ অংশ সদাপ্রভুকে দেবে; সেটা লম্বায় হবে পঁচিশ হাজার মাপকাঠি আর চওড়ায় দশ হাজার মাপকাঠি।
21-22. “সেই আলাদা করা জায়গাটার পূর্ব এবং পশ্চিম পাশের জায়গা থাকবে শাসনকর্তার জন্য। এই দু’টা জায়গার উত্তর-দক্ষিণের মাপ আলাদা করা জায়গার মত পঁচিশ হাজার মাপকাঠি হবে। এই দুই জায়গা দেশের পূর্ব ও পশ্চিম সীমানা পর্যন্ত যাবে। এইভাবে শাসনকর্তার জায়গার মাঝখানে থাকবে উপাসনা-ঘর সুদ্ধ পুরোহিতদের জায়গা, লেবীয়দের জায়গা এবং শহরের জায়গা। শাসনকর্তার এই জায়গাটা উত্তরে যিহূদা ও দক্ষিণে বিন্যামীনের জায়গার সীমানার মাঝখানে থাকবে।
23. “বাকী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে বিন্যামীন একটা অংশ পাবে; সেটা হবে পূর্ব থেকে পশ্চিমে আলাদা করা জায়গার দক্ষিণে।
24. শিমিয়োন একটা অংশ পাবে; সেটা হবে পূর্ব থেকে পশ্চিমে বিন্যামীনের সীমানার দক্ষিণে।
25. ইষাখর একটা অংশ পাবে; সেটা হবে পূর্ব থেকে পশ্চিমে শিমিয়োনের সীমানার দক্ষিণে।
26. সবূলূন একটা অংশ পাবে; সেটা হবে পূর্ব থেকে পশ্চিমে ইষাখরের সীমানার দক্ষিণে।
27. গাদ একটা অংশ পাবে; সেটা হবে পূর্ব থেকে পশ্চিমে সবূলূনের সীমানার দক্ষিণে।
28. গাদের অংশের দক্ষিণের সীমানা হল দেশের দক্ষিণের সীমানা। তা তামর থেকে কাদেশের মরীবৎ জল পর্যন্ত গিয়ে মিসরের শুকনা নদী বরাবর ভূমধ্য সাগর পর্যন্ত চলে যাবে।
29. এই দেশ ইস্রায়েলের গোষ্ঠীগুলোকে সম্পত্তি হিসাবে তোমরা ভাগ করে দেবে, আর এগুলোই হবে তাদের অংশ। আমি প্রভু সদাপ্রভু এই কথা বলছি।
30-31. “শহর থেকে বাইরে যাবার কতগুলো ফটক থাকবে। ইস্রায়েলের গোষ্ঠীগুলোর নাম অনুসারেই সেই ফটকগুলোর নাম দেওয়া হবে। সাড়ে চার হাজার মাপকাঠির উত্তর দিকের দেয়ালে তিনটা ফটক থাকবে। সেগুলোর নাম হবে রূবেণ-ফটক, যিহূদা-ফটক ও লেবি-ফটক।
32. সাড়ে চার হাজার মাপকাঠির পূর্ব দিকের দেয়ালের তিনটা ফটকের নাম হবে যোষেফ-ফটক, বিন্যামীন-ফটক ও দান-ফটক।
33. সাড়ে চার হাজার মাপকাঠির দক্ষিণ দিকের দেয়ালের তিনটা ফটকের নাম হবে শিমিয়োন-ফটক, ইষাখর-ফটক ও সবূলূন-ফটক।
34. সাড়ে চার হাজার মাপকাঠির পশ্চিম দিকের দেয়ালের তিনটা ফটকের নাম হবে গাদ-ফটক, আশের-ফটক ও নপ্তালি-ফটক।
35. শহরের চারপাশের দেয়ালের মাপ হবে আঠারো হাজার মাপকাঠি। সেই সময় থেকে শহরের নাম হবে, ‘সদাপ্রভু এখানে আছেন।’ ”