5. তখন পিতর যীশুকে বললেন, “গুরু, ভালই হয়েছে যে, আমরা এখানে আছি। আমরা এখানে তিনটা কুঁড়ে-ঘর তৈরী করি-একটা আপনার, একটা মোশির ও একটা এলিয়ের জন্য।”
6. কি যে বলা উচিত তা পিতর বুঝলেন না, কারণ তাঁরা খুব ভয় পেয়েছিলেন।
7. এই সময় একটা মেঘ এসে তাঁদের ঢেকে ফেলল, আর সেই মেঘ থেকে এই কথা শোনা গেল, “ইনিই আমার প্রিয় পুত্র, তোমরা এঁর কথা শোন।”
8. শিষ্যেরা তখনই চারদিকে তাকালেন কিন্তু যীশু ছাড়া আর কাউকে দেখতে পেলেন না।
9. পরে পাহাড় থেকে নেমে আসবার সময় যীশু তাঁদের আদেশ দিলেন, “তোমরা যা দেখলে তা মনুষ্যপুত্র মৃত্যু থেকে জীবিত হয়ে না ওঠা পর্যন্ত কাউকে বোলো না।”
43-44. তোমার হাত যদি তোমাকে পাপের পথে টানে তবে তা কেটে ফেলে দাও। দুই হাত নিয়ে নরকে যাবার চেয়ে বরং নুলা হয়ে জীবনে ঢোকা তোমার পক্ষে ভাল।
45-46. সেই নরকের আগুন কখনও নেভে না। যদি তোমার পা তোমাকে পাপের পথে টানে তবে তা কেটে ফেলে দাও। দুই পা নিয়ে নরকে পড়বার চেয়ে বরং খোঁড়া হয়ে জীবনে ঢোকা তোমার পক্ষে ভাল।
47. তোমার চোখ যদি তোমাকে পাপের পথে টানে তবে তা তুলে ফেল। দুই চোখ নিয়ে নরকে পড়বার চেয়ে বরং কানা হয়ে ঈশ্বরের রাজ্যে ঢোকা তোমার পক্ষে ভাল।
48. সেই নরকে মরা মানুষের মাংস খাওয়া পোকারা কখনও মরে না, আর সেখানকার আগুন কখনও নেভে না।
49. “লবণ দেওয়ার মত প্রত্যেকের উপর আগুন দেওয়া হবে।
50. “লবণ ভাল জিনিস, কিন্তু যদি লবণের স্বাদ নষ্ট হয়ে যায় তবে তা কেমন করে আবার নোন্তা করা যাবে? তোমাদের অন্তরের মধ্যে লবণ রাখ এবং তোমরা একে অন্যের সংগে শান্তিতে থাক।”