10. এর পর যিহূদা ইষ্কারিয়োৎ নামে সেই বারোজন শিষ্যের মধ্যে একজন যীশুকে ধরিয়ে দেবার জন্য প্রধান পুরোহিতদের কাছে গেল।
11. পুরোহিতেরা যিহূদার কথা শুনে খুশী হলেন এবং তাকে টাকা দেবেন বলে কথা দিলেন। তখন যিহূদা যীশুকে ধরিয়ে দেবার জন্য সুযোগ খুঁজতে লাগল।
12. খামিহীন রুটির পর্বের প্রথম দিনে উদ্ধার-পর্বের ভোজের জন্য ভেড়ার বাচ্চা কাটা হত। তাই শিষ্যেরা যীশুকে জিজ্ঞাসা করলেন, “আপনার জন্য উদ্ধার-পর্বের ভোজ কোথায় গিয়ে আমাদের প্রস্তুত করতে বলেন?”
13. তখন যীশু তাঁর দু’জন শিষ্যকে এই বলে পাঠিয়ে দিলেন, “তোমরা শহরে যাও। সেখানে এমন একজন পুরুষ লোকের দেখা পাবে, যে একটা কলসীতে করে জল নিয়ে যাচ্ছে। তোমরা তার পিছনে পিছনে যেয়ো।
14. সে যে বাড়ীতে ঢুকবে সেই বাড়ীর কর্তাকে বোলো, ‘গুরু বলছেন, শিষ্যদের সংগে যেখানে আমি উদ্ধার-পর্বের ভোজ খেতে পারি আমার সেই অতিথি-ঘরটা কোথায়?’