22. এহুদা দেশে যে সমস্ত লোক অবশিষ্ট রইলো, যাদেরকে ব্যাবিলনের বাদশাহ্ বখতে-নাসার রেখে গিয়েছিলেন, তাদের উপরে তিনি শাফনের পৌত্র অহীকামের পুত্র গদলিয়কে শাসনকর্তা নিযুক্ত করলেন।
23. পরে ব্যাবিলনের বাদশাহ্ গদলিয়কে শাসনকর্তা করেছেন, এই কথা শুনে সেনাপতিরা ও তাঁদের লোকেরা, অর্থাৎ নথনিয়ের পুত্র ইসমাইল, কারেয়ের পুত্র যোহানন, নটোফাতীয় তন্হূমতের পুত্র সরায় ও মাখাথীয়ের পুত্র যাসনিয় এবং তাঁদের লোকেরা মিস্পাতে গদলিয়ের কাছে আসলেন।
24. আর গদলিয় তাঁদের কাছে ও তাঁদের লোকদের কাছে কসম খেয়ে বললেন, তোমরা কল্দীয় কর্মকর্তাদের ভয় পেয়ো না; দেশে বাস করে ব্যাবিলনের বাদশাহ্র গোলামী স্বীকার কর, তোমাদের মঙ্গল হবে।
25. কিন্তু সপ্তম মাসে রাজবংশজাত ইলীশামার পৌত্র নথনিয়ের পুত্র ইসমাইল ও তাঁর সঙ্গী দশ জন আসলেন, আর গদলিয়কে এবং যে ইহুদীরা ও কলদীয়েরা তাঁর সঙ্গে মিস্পাতে ছিল তাদেরকে হত্যা করলেন।
26. পরে ছোট বড় সমস্ত লোক ও সেনাপতিরা কল্দীয়দের ভয়ে মিসরে গেলেন।
27. পরে এহুদার বাদশাহ্ যিহোয়াখীনের বন্দীত্বের সাঁইত্রিশ বছরে, বারো মাসের সাতাশ দিনে, ব্যাবিলনের বাদশাহ্ ইবিল-মারডক যে বছরে রাজত্ব করতে আরম্ভ করেন, সেই বছরে তিনি এহুদার বাদশাহ্ যিহোয়াখীনকে কারাগার থেকে মুক্তি দিলেন।