1. তখন খামিহীন রুটির ঈদ নিকটবর্তী হচ্ছিল। এই ঈদকে ঈদুল ফেসাখও বলা হয়।
2. আর প্রধান ইমামেরা ও আলেমেরা কিভাবে তাঁকে হত্যা করতে পারে, তারই চেষ্টা করছিল; কেননা তারা লোকদেরকে ভয় করতো।
3. আর শয়তান ঈষ্করিয়োতীয় এহুদা, বারো জনের এক জন, তার ভিতরে প্রবেশ করলো।
4. তখন সে গিয়ে কিভাবে ঈসাকে তাদের হাতে তুলে দিতে পারবে সেই ব্যাপারে প্রধান ইমামদের ও সেনাপতিদের সঙ্গে কথাবার্তা বললো।
5. এতে তারা আনন্দিত হয়ে তাকে টাকা দিতে ওয়াদা করলো।
6. তাতে এহুদা সম্মত হল এবং জনতার অগোচরে তাঁকে তাদের হাতে ধরিয়ে দেবার সুযোগ খুঁজতে লাগল।
7. পরে খামিহীন রুটির দিন, অর্থাৎ যেদিন ঈদুল ফেসাখের ভেড়ার বাচ্চা কোরবানী করতে হত, সেই দিন আসল।
8. তখন তিনি পিতর ও ইউহোন্নাকে প্রেরণ করে বললেন, তোমরা গিয়ে আমাদের জন্য ঈদুল ফেসাখের মেজবানী প্রস্তুত কর, আমরা ভোজন করবো।