2. দেখ, আমি পৌল তোমাদেরকে বলছি, যদি তোমাদের খৎনা করানো হয় তবে মসীহের কাছ থেকে তোমাদের কোনই উপকার হবে না।
3. আমি পুনরায় সকলের কাছে এই সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, যাকে খৎনা করানো হয়, সে সমস্ত শরীয়ত পালন করতে বাধ্য।
4. তোমরা যারা শরীয়ত দ্বারা ধার্মিক গণিত হতে চেষ্টা করছো, তোমরা মসীহ্ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছ, আল্লাহ্র রহমত থেকে দূরে সরে গেছ।
5. কারণ আমরা পাক-রূহের দ্বারা ঈমানের মধ্য দিয়ে ধার্মিকতা লাভের প্রত্যাশা নিয়ে অপেক্ষা করছি।
6. কারণ মসীহ্ ঈসাতে খৎনা করানো বা খৎনা না করানোর কোন মূল্য নেই, কিন্তু মহব্বত দ্বারা কার্যকর ঈমানই মূল্যবান।
7. তোমরা সুন্দরভাবে দৌড়াচ্ছিলে; তবে সত্যের বাধ্য হতে কে তোমাদেরকে বাধা দিল?
8. এই প্ররোচনা আল্লাহ্র কাছ থেকে আসে নি, যিনি তোমাদের আহ্বান করেছেন।
9. অল্প খামি ময়দার সমস্ত তালটিকে ফাঁপিয়ে তোলে।
10. তোমাদের বিষয়ে প্রভু আমাকে এমন দৃঢ় প্রত্যয় দেন যে, তোমরা কোন ভুল শিক্ষা গ্রহণ করবে না; কিন্তু যে তোমাদের মন অস্থির করে তুলে, সে ব্যক্তি যেই হোক না কেন, সে অবশ্যই আল্লাহ্র দেওয়া শাস্তি ভোগ করবে।
11. হে ভাইয়েরা, আমি যদি এখনও খৎনা তবলিগ করি তবে আর নির্যাতন ভোগ করছি কেন? তা হলে তো ক্রুশের বাধা দূর হয়ে গেছে।