6. একই ভাবে অন্য গজলেও তিনি বলেন,“তুমিই মাল্কীসিদ্দিকের রীতি অনুসারেঅনন্তকালীন ইমাম।”
7. যিনি মৃত্যু থেকে তাঁকে রক্ষা করতে সমর্থ, তাঁরই কাছে ঈসা এই দুনিয়াতে থাকবার সময়ে তীব্র আর্তনাদ ও অশ্রুপাত সহকারে মুনাজাত ও ফরিয়াদ করেছিলেন এবং তাঁর ভক্তির কারণে তিনি তাঁর মুনাজাতের উত্তর পেয়েছিলেন।
8. যদিও তিনি আল্লাহ্র পুত্র ছিলেন, তবুও দুঃখভোগের মধ্য দিয়ে বাধ্যতা শিক্ষা করেছিলেন;
9. এবং নিজ সিদ্ধতায় চালিত হয়ে যারা তাঁর বাধ্য তাদের সকলের অনন্ত নাজাতের কারণ হয়ে উঠলেন;
10. আল্লাহ্ কর্তৃক মাল্কীসিদ্দিকের রীতি অনুযায়ী মহা-ইমাম বলে আখ্যায়িত হলেন।
11. এই সমস্ত বিষয়ে আমাদের অনেক কথা বলার আছে, তার অর্থ ব্যক্ত করা দুষ্কর, কারণ তোমরা সহজে বুঝতে পার না।