9. তারপর শাফন সেই কিতাবটি বাদশাহ্র কাছে নিয়ে গিয়ে বললেন, “মাবুদের ঘরে যে টাকা ছিল তা আপনার গোলামেরা বের করে মাবুদের ঘরের কাজের তদারককারীদের হাতে দিয়েছে।”
10. তখন লেখক শাফন এই কথা বাদশাহ্কে জানালেন, “ইমাম হিল্কিয় আমাকে একটি কিতাব দিয়েছেন।” এই বলে শাফন তা বাদশাহ্কে তেলাওয়াত করে শোনালেন।
11. তৌরাত কিতাবে যা লেখা ছিল তা শুনে বাদশাহ্ নিজের পোশাক ছিঁড়লেন।
12. তিনি ইমাম হিল্কিয়, শাফনের ছেলে অহীকাম, মিকায়ের ছেলে অক্বোর, শাফন ও বাদশাহ্র সাহায্যকারী অসায়কে এই হুকুম দিলেন,
13. “এই যে কিতাবটি পাওয়া গেছে তার মধ্যে যে সমস্ত কথা লেখা আছে সেই সব কথা সম্বন্ধে আপনারা গিয়ে আমার জন্য এবং এখানকার ও সমস্ত এহুদার লোকদের জন্য মাবুদের কাছে জিজ্ঞাসা করুন। মাবুদ আমাদের বিরুদ্ধে রাগের আগুনে জ্বলে উঠেছেন, কারণ আমাদের পূর্বপুরুষেরা এই কিতাবের কথামত চলেন নি এবং পালন করবার জন্য যে সব কথা সেখানে লেখা আছে সেই অনুসারে তাঁরা কাজ করেন নি।”