3. তিনি ইসরাইলের বাদশাহ্দের মতই চলতেন; এমন কি, মাবুদ যে সব জাতিকে বনি-ইসরাইলদের সামনে থেকে দূর করে দিয়েছিলেন তাদের জঘন্য কাজের মতই তিনিও তাঁর ছেলেকে আগুনে পুড়িয়ে উৎসর্গ করলেন।
4. তিনি পূজার উঁচু স্থানগুলোতে, পাহাড়ের উপরে ও প্রত্যেকটি ডালপালা ছড়ানো সবুজ গাছের নীচে পশুবলি দিতেন ও ধূপ জ্বালাতেন।
5. সিরিয়ার বাদশাহ্ রৎসীন ও রমলিয়ের ছেলে ইসরাইলের বাদশাহ্ পেকহ জেরুজালেমের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে এসে আহস সুদ্ধ শহরটা ঘেরাও করলেন, কিন্তু আহসকে হারিয়ে দিতে পারলেন না।
6. এই সময় সিরিয়ার বাদশাহ্ রৎসীন এলৎ শহর থেকে এহুদার লোকদের তাড়িয়ে দিয়ে সেটা আবার সিরিয়ার অধীনে নিয়ে আসলেন। তারপর ইদোমীয়রা এলতে গিয়ে বাস করতে শুরু করল। এখনও তারা সেখানেই বাস করছে।
7. পরে আহস আশেরিয়ার বাদশাহ্ তিগ্লৎ-পিলেষরের কাছে এই কথা বলতে লোক পাঠিয়ে দিলেন, “আমি আপনার গোলাম ও আপনার পুত্র। আপনি এসে সিরিয়ার বাদশাহ্ ও ইসরাইলের বাদশাহ্র হাত থেকে আমাকে রক্ষা করুন। তারা আমাকে আক্রমণ করেছে।”
8. আহস মাবুদের ঘর ও রাজবাড়ীর ভাণ্ডার থেকে সোনা ও রূপা নিয়ে উপহার হিসাবে আশেরিয়ার বাদশাহ্র কাছে পাঠিয়ে দিলেন।