25. সে তো আজ গিয়ে অনেক ষাঁড়, মোটাসোটা বাছুর এবং ভেড়া কোরবানী দিয়ে বাদশাহ্র সব ছেলেদের, সেনাপতিদের এবং ইমাম অবিয়াথরকে দাওয়াত করেছে। এখন তারা তার সংগে খাওয়া-দাওয়া করছে আর বলছে, ‘বাদশাহ্ আদোনিয় চিরজীবী হোন।’
26. আপনার গোলাম আমাকে, ইমাম সাদোককে, যিহোয়াদার ছেলে বনায়কে এবং আপনার গোলাম সোলায়মানকে সে দাওয়াত করে নি।
27. আমার প্রভু মহারাজের পরে কে সিংহাসনে বসবে তা কি আমার প্রভু মহারাজ তাঁর গোলামদের না জানিয়েই ঠিক করেছেন?”
28. তখন বাদশাহ্ দাউদ বললেন, “বৎশেবাকে ডাক।” তাতে বৎশেবা বাদশাহ্র সামনে গিয়ে দাঁড়ালেন।
29. বাদশাহ্ তখন কসম খেয়ে বললেন, “যিনি আমাকে সমস্ত বিপদ থেকে উদ্ধার করেছেন, সেই আল্লাহ্র কসম যে,
30. ইসরাইলের মাবুদ আল্লাহ্র নামে যে কসম আমি তোমার কাছে খেয়েছিলাম আজ আমি নিশ্চয়ই তা পালন করব। তোমার ছেলে সোলায়মান আমার পরে বাদশাহ্ হবে আর সে-ই আমার জায়গায় সিংহাসনে বসবে।”
31. তখন বৎশেবা মাটিতে উবুড় হয়ে সালাম জানিয়ে বাদশাহ্কে বললেন, “আমার প্রভু মহারাজ দাউদ চিরজীবী হোন।”
32. বাদশাহ্ দাউদ বললেন, “ইমাম সাদোক, নবী নাথন এবং যিহোয়াদার ছেলে বনায়কে আমার কাছে ডেকে আন।” তাঁরা বাদশাহ্র কাছে আসলেন।
33. বাদশাহ্ তাঁদের বললেন, “আপনারা আমার রক্ষীদলকে সংগে নিন এবং আমার ছেলে সোলায়মানকে আমার নিজের খ"চরে বসিয়ে তাকে নিয়ে জিহোন উপত্যকায় যান।
34. ইমাম সাদোক ও নবী নাথন সেখানে তাকে ইসরাইলের বাদশাহ্ হিসাবে অভিষেক করুন। তারপর আপনারা শিংগা বাজিয়ে চিৎকার করে বলুন, ‘বাদশাহ্ সোলায়মান চিরজীবী হোন।’