3. সাদোক নামে ইলিয়াসরের একজন বংশধর এবং অহীমেলক নামে ঈথামরের একজন বংশধরের সাহায্যে দাউদ ইমামদের কাজ অনুসারে তাঁদের বিভিন্ন দলে ভাগ করে দিলেন।
4. এতে ঈথামরের বংশের লোকদের চেয়ে ইলিয়াসরের বংশের লোকদের মধ্যে অনেক বেশী নেতা পাওয়া গেল। সেইজন্য ইলিয়াসরের বংশের ষোলজন নেতার জন্য তাঁদের ষোল দলে এবং ইথামরের বংশের আটজন নেতার জন্য তাঁদের আট দলে ভাগ করা হল।
5. ইলিয়াসর ও ঈথামর, এই দুই বংশের নেতারা বায়তুল-মোকাদ্দসের ও আল্লাহ্র কর্মচারী ছিলেন বলে কারো পক্ষ না টেনে গুলিবাঁট করে ইমামদের কাজ ভাগ করা হল।
6. বাদশাহ্ ও তাঁর উঁচু পদের কর্মচারীদের সামনে এবং ইমাম সাদোক, অবিয়াথরের ছেলে অহীমেলক, ইমাম বংশের নেতাদের ও লেবীয়দের সামনে নথনেলের ছেলে শময়িয় নামে একজন লেবীয় লেখক গুলিবাঁট অনুসারে সেই নেতাদের নাম তালিকায় লিখলেন। পালা পালা করে ইলিয়াসরের বিভিন্ন বংশের মধ্য থেকে একজন ও তারপর ঈথামরের বিভিন্ন বংশের মধ্য থেকে একজনের জন্য গুলিবাঁট করা হল।
7. তখন প্রথম বারে গুলিবাঁটে উঠল যিহোয়ারীবের নামে, দ্বিতীয় বারে যিদয়িয়ের,
8. তৃতীয় বারে হারীমের, চতুর্থ বারে সিয়োরীমের,
9. পঞ্চম বারে মল্কিয়ের, ষষ্ঠ বারে মিয়ামীনের,
24-25. ঊষীয়েলের বংশের মিকাহ্ ও যিশিয় ছিলেন বংশের পিতা; মিকাহ্র বংশ-নেতা শামীর ও যিশিয়ের বংশ-নেতা জাকারিয়া।
26. মরারির ছেলে মহলি, মূশি ও যাসিয়;
27. যাসিয়ের বংশের বিনো শোহম, শক্কুর ও ইব্রি ছিলেন বংশের পিতা।
28. মহলির বংশের ইলিয়াসর ও কীশ; ইলিয়াসরের কোন ছেলে ছিল না।
29. কীশের বংশ-নেতা ছিলেন যিরহমেল।
30. মূশির বংশের মহলি, এদর ও যিরেমোৎ ছিলেন বংশের পিতা।বিভিন্ন বংশ অনুসারে এঁরা ছিলেন লেবীয়।
31. এঁরাও বাদশাহ্ দাউদ, সাদোক, অহীমেলক এবং ইমাম ও লেবীয়দের বংশ-নেতাদের সামনে এঁদের ভাইদের, অর্থাৎ হারুনের বংশের লোকদের মত করে গুলিবাঁট করেছিলেন। বড় ভাই হোক বা ছোট ভাই হোক তাদের সকলের জন্য একইভাবে গুলিবাঁট করা হয়েছিল।