3. ইমাম ছাউনির বাইরে গিয়ে তাকে পরীক্ষা করে দেখবে। যদি দেখা যায় সেই চর্মরোগ থেকে লোকটি সুস্থ হয়েছে,
4. তবে তাকে পাক-সাফ করবার জন্য ইমাম দু’টা জীবিত পাক-পবিত্র পাখী, কিছু এরস কাঠ, লাল রংয়ের সুতা এবং এসোব গাছের ডাল নিয়ে আসতে বলবে।
5. তারপর ইমাম হুকুম দেবে যেন স্রোত থেকে তুলে আনা এবং মাটির পাত্রে রাখা পানির উপরে সেই পাখী দু’টার একটাকে জবাই করা হয়।
6. ইমাম জীবিত পাখীটা, এরস কাঠ, লাল রংয়ের সুতা এবং এসোব গাছের ডাল স্রোতের পানির উপরে জবাই করা সেই পাখীটার রক্তে ডুবাবে।
7. যাকে সেই চর্মরোগ থেকে পাক-সাফ করা হবে তার উপর ইমাম সাতবার সেই রক্ত ছিটিয়ে দিয়ে তাকে পাক-সাফ বলে ঘোষণা করবে। এর পর ইমামকে খোলা মাঠে সেই জীবিত পাখীটাকে ছেড়ে দিতে হবে।
8. যাকে পাক-সাফ করা হবে সে তার কাপড়-চোপড় ধুয়ে ফেলবে, শরীর ও মাথার সমস্ত লোম ও চুল কামাবে এবং পানিতে গোসল করে ফেলবে। তারপর সে পাক-সাফ হবে। এর পর সে ছাউনিতে ঢুকতে পারবে কিন্তু তাকে সাত দিন তার নিজের তাম্বুর বাইরে থাকতে হবে।
30-31. ইমাম তার কাছ থেকে সেই ঘুঘু না হয় কবুতর নেবে, যা তার ক্ষমতার বাইরে নয়। তারপর সেই পাখী দু’টার একটা নিয়ে সে গুনাহের কোরবানী হিসাবে এবং অন্যটা পোড়ানো-কোরবানী হিসাবে শস্য-কোরবানীর সংগে কোরবানী দেবে। ইমাম এইভাবে মাবুদের সামনে লোকটির নাপাকী ঢাকা দেবে।”
54-56. কোন চর্মরোগ, চুলকানি, কাপড় বা ঘরের ক্ষয়-করা ছাৎলা, গায়ের চামড়ার কোন ফুলে ওঠা জায়গা, ফুসকুড়ি কিংবা চক্চকে কোন অংশ সম্বন্ধে এই হল নিয়ম।