6. আর সেইজন্যই তো তোমরা খাজনা দিয়ে থাক, কারণ খাজনা-আদায়কারীরা তাঁদের কাজের দ্বারা আল্লাহ্র সেবা করছেন।
7. যাঁর যা পাওনা তাঁকে তা দাও। যিনি খাজনা আদায় করেন তাঁকে খাজনা দাও; যিনি শুল্ক আদায় করেন তাঁকে শুল্ক দাও; যাঁকে শ্রদ্ধা করা উচিত তাঁকে শ্রদ্ধা কর; যাঁকে সম্মান করা উচিত তাঁকে সম্মান কর।
8. অন্যের কাছে এক মহব্বতের ঋণ ছাড়া আর অন্য কোন ঋণ যেন তোমাদের না থাকে। যারা অন্যকে মহব্বত করে তারা মূসার শরীয়ত মেনে চলেছে।
9. হুকুম আছে, “জেনা কোরো না, খুন কোরো না, চুরি কোরো না, লোভ কোরো না।” এই সব এবং এই রকম আরও অন্যান্য হুকুম মিলিয়ে এক কথায় বলা হয়েছে, “তোমার প্রতিবেশীকে নিজের মত মহব্বত কোরো।”
10. মহব্বত করলে কেউ কারও ক্ষতি করে না। তাহলে দেখা যায়, মহব্বতের মধ্য দিয়েই সমস্ত শরীয়ত পালন করা হয়।
11. এতক্ষণ যা বললাম, এখনকার সময় বুঝে সেইভাবেই চল। ঘুম থেকে জাগবার সময় হয়েছে, কারণ যখন আমরা ঈমান এনেছিলাম তখনকার চেয়ে বরং এখনই নাজাত পাবার সময় কাছে এসে গেছে।
12. রাত প্রায় শেষ, ভোর হয়ে আসছে; এইজন্য এস, আমরা অন্ধকারের কাজ ছেড়ে দিয়ে নূরের অস্ত্রশস্ত্র তুলে নিই।
13. হৈ-হল্লা করে মদ খাওয়া এবং মাতলামিতে নয়, জেনা ও বিশৃঙ্খল জীবনে নয়, ঝগড়াঝাঁটি ও হিংসাতে নয়, কিন্তু যারা দিনের আলোয় চলাফেরা করে, এস, আমরা তাদের মত উপযুক্ত ভাবে জীবন কাটাই।
14. তোমরা কাপড়ের মত করে হযরত ঈসা মসীহ্কে দিয়ে নিজেদের ঢেকে ফেল; গুনাহ্-স্বভাবের ইচ্ছা পূর্ণ করবার দিকে মন দিয়ো না।