পয়দায়েশ 46:9-28 Kitabul Mukkadas (MBCL)

9. রূবেণের ছেলে হনোক, পল্‌লু, হিষ্রোণ ও কর্মি।

10. শিমিয়োনের ছেলে যিমূয়েল, যামীন, ওহদ, যাখীন, সোহর ও শৌল। শৌল একজন কেনানীয় স্ত্রীলোকের সন্তান।

11. লেবির ছেলে গের্শোন, কহাৎ ও মরারি।

12. এহুদার ছেলে এর, ওনন, শেলা, পেরস ও সেরহ। এর ও ওনন কেনান দেশেই মারা গিয়েছিল। পেরসের ছেলে হিষ্রোণ ও হামূল।

13. ইষাখরের ছেলে তোলয়, পূয়, যোব ও শিম্রোণ।

14. সবূলূনের ছেলে সেরদ, এলোন ও যহলেল।

15. মেয়ে দীণাসুদ্ধ এরা ছিল লেয়ার মধ্য দিয়ে ইয়াকুবের বংশধর। এরা পদ্দন-ইরামে জন্মেছিল। ইয়াকুবের এই বংশধরেরা ছিল মোট তেত্রিশজন।

16. গাদের ছেলে সিফিয়োন, হগি, শূনী, ইষ্‌বোন, এরি, অরোদী ও অরেলী।

17. আশেরের ছেলে যিম্না, যিশ্‌বা, যিশ্‌বি, বরিয় ও তাদের বোন সেরহ। বরিয়ের ছেলে হেবর ও মল্কীয়েল।

18. লাবন তাঁর মেয়ে লেয়াকে সিল্পা নামে যে বাঁদী দিয়েছিলেন এরা সবাই তার মধ্য দিয়ে ইয়াকুবের বংশধর। সিল্পা ও ইয়াকুবের এই বংশধরেরা ছিল মোট ষোলজন।

19. ইয়াকুবের স্ত্রী রাহেলার ছেলে ইউসুফ ও বিন্‌ইয়ামীন।

20. ইউসুফের ছেলে মানশা ও আফরাহীম মিসর দেশে জন্মেছিল। এদের মা ছিলেন হেলিওপলিস শহরের পুরোহিত পোটীফেরের মেয়ে আসনৎ।

21. বিন্‌ইয়ামীনের ছেলে বেলা, বেখর, অস্‌বেল, গেরা, নামন, এহী, রোশ, মুপ্‌পীম, হুপ্‌পীম ও অর্দ।

22. এরা ছিল রাহেলার মধ্য দিয়ে ইয়াকুবের বংশধর। এরা ছিল মোট চৌদ্দজন।

23. দানের ছেলে হূশীম।

24. নপ্তালির ছেলে যহসিয়েল, গূনি, যেৎসর ও শিল্লেম।

25. লাবন তাঁর মেয়ে রাহেলকে বিল্‌হা নামে যে বাঁদী দিয়েছিলেন, এরা সবাই তার মধ্য দিয়ে ইয়াকুবের বংশধর। ইয়াকুব ও বিল্‌হার এই বংশধরেরা মোট ছিল সাতজন।

26. ইয়াকুবের সংগে যারা মিসর দেশে গিয়েছিল, অর্থাৎ তাঁর নিজের বংশধরেরা ছিল মোট ছেষট্টিজন; এই সংখ্যার মধ্যে তাঁর ছেলেদের স্ত্রীদের ধরা হয় নি।

27. মিসর দেশে ইউসুফের যে দু’টি ছেলের জন্ম হয়েছিল এবং ইয়াকুবের পরিবারের যারা মিসরে গিয়েছিল তারা ছিল মোট সত্তরজন।

28. ইয়াকুব আগে এহুদাকে ইউসুফের কাছে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন যাতে ইউসুফ এহুদাকে গোশনে যাবার পথ দেখিয়ে দেন। শেষ পর্যন্ত তাঁরা সবাই সেখানে গিয়ে উপস্থিত হলেন।

পয়দায়েশ 46