9. ইয়াকুব তখনও সেই লোকদের সংগে কথা বলছেন এমন সময় রাহেলা তাঁর পিতার ভেড়াগুলো নিয়ে সেখানে আসলেন, কারণ তিনি সেই পাল চরাতেন।
10. ইয়াকুব তাঁর মামা লাবনের মেয়ে ও তাঁর ভেড়ার পাল দেখে কূয়ার কাছে গেলেন এবং কূয়ার মুখ থেকে পাথরটা সরিয়ে দিয়ে ভেড়াগুলোকে পানি খাওয়ালেন।
11. তারপর তিনি রাহেলাকে চুম্বন করে জোরে জোরে কাঁদতে লাগলেন।
12. তিনি রাহেলাকে জানালেন যে, তিনি তাঁর পিতার আত্মীয়, রেবেকার ছেলে। এই কথা শুনে রাহেলা দৌড়ে গিয়ে তাঁর পিতাকে সেই খবর দিলেন।
13. লাবন তাঁর বোনের ছেলে ইয়াকুবের আসবার খবর পেয়ে দৌড়ে তাঁর সংগে দেখা করতে গেলেন। তিনি তাঁকে জড়িয়ে ধরে চুম্বন করলেন এবং তাঁকে নিজের বাড়ীতে নিয়ে গেলেন। তখন ইয়াকুব লাবনকে তাঁর আসবার সব কথা জানালেন।
14. লাবন তাঁকে বললেন, “সত্যিই আমাদের শরীরে একই রক্ত বইছে।” এর পর ইয়াকুব লাবনের বাড়ীতে এক মাস কাটালেন।