1-2. একশো সাতাশ বছর বেঁচে থাকবার পর সারা কেনান দেশের কিরিয়ৎ-অর্ব শহরে ইন্তেকাল করলেন। এই শহরটাকে এখন হেবরন বলা হয়। সারা মারা যাবার পর ইব্রাহিম সারার জন্য কাঁদতে ও শোক করতে গেলেন।
3. পরে তিনি তাঁর মৃতা স্ত্রীর পাশ থেকে উঠে গিয়ে সেখানকার হিট্টীয়দের বললেন,
4. “আমি অন্য দেশ থেকে এসে বিদেশী হিসাবে আপনাদের মধ্যে বাস করছি। সেইজন্য দয়া করে কবরস্থান করবার জন্য আমাকে আপনাদের মধ্যে একটু জায়গা ছেড়ে দিন যেন সেখানে আমি আমার মৃতা স্ত্রীকে দাফন করতে পারি।”
5. এর জবাবে হিট্টীয়রা বলল,
10-11. অন্যান্য হিট্টীয়দের সংগে ইফ্রোণও সেখানে বসে ছিলেন। ইব্রাহিমের কথার জবাবে সেই হিট্টীয় ইফ্রোণ বললেন, “না, না, আপনি বরং দয়া করে আমার কথাটা শুনুন। আমার বংশের লোকদের সামনে ঐ জমি ও তার মধ্যেকার গুহাটা আমি আপনাকে এমনিই দিচ্ছি; আপনার মৃতা স্ত্রীকে আপনি ওখানে দাফন করুন।” তখন যে হিট্টীয়রা শহরের সদর দরজার কাছে ছিল তারাও ইফ্রোণের এই কথাটা শুনল।
17-18. মম্রি শহরের কাছে মক্পেলায় ইফ্রোণের যে জমিটা ছিল সেই জমি ও তার গুহা এবং জমির চারদিকের গাছপালা তিনি ইব্রাহিমের কাছে সম্পত্তি হিসাবে বিক্রি করে দিয়েছিলেন। যে হিট্টীয়রা শহরের সদর দরজার কাছে ছিল তাদের সামনেই তিনি তা করলেন।