7. এইভাবে আল্লাহ্র কালাম ছড়িয়ে পড়তে লাগল, আর জেরুজালেমে উম্মতদের সংখ্যা খুব তাড়াতাড়ি বেড়ে যেতে লাগল এবং ইমামদের মধ্যে অনেকে ঈসায়ী ঈমানকে মেনে নিলেন।
8. স্তিফান আল্লাহ্র রহমত ও শক্তিতে পূর্ণ হয়ে লোকদের মধ্যে অনেক কুদরতি ও চিহ্ন-কাজ করতে লাগলেন।
9. যে মজলিস-খানাকে মুক্ত-করা লোকদের মজলিস-খানা বলা হত সেই মজলিস-খানার কয়েকজন লোক স্তিফানের পিছনে লাগল। তারা ছিল কুরীণী ও আলেকজান্দ্রিয়া শহরের এবং কিলিকিয়া ও এশিয়া প্রদেশের কয়েকজন ইহুদী।
10. তারা স্তিফানের সংগে তর্ক জুড়ে দিল, কিন্তু স্তিফান পাক-রূহের মধ্য দিয়ে খুব জ্ঞানের সংগে কথা বলছিলেন। সেইজন্য তারা তাঁর বিরুদ্ধে দাঁড়াতে পারছিল না।
11. তখন সেই ইহুদীরা গোপনে কয়েকজন লোককে এই কথা বলতে উস্কিয়ে দিল, “আমরা স্তিফানকে নবী মূসা ও আল্লাহ্র বিরুদ্ধে কুফরী করতে শুনেছি।”
12. এইভাবে তারা লোকদের, বৃদ্ধ নেতাদের ও আলেমদের ক্ষেপিয়ে তুলল আর স্তিফানকে ধরে মহাসভার সামনে আনল।