2-4. যে জায়গাগুলো এখনও দখল করা হয় নি তার মধ্যে রয়েছে মিসরের পূর্ব দিকের সীহোর নদী থেকে শুরু করে উত্তরের ইক্রোণের সীমা পর্যন্ত ফিলিস্তিনী এবং গশূরীয়দের সমস্ত এলাকা। এই এলাকাটা কেনানীয়দের জায়গা বলে ধরা হয়। সেখানে গাজা, অস্দোদ, অস্কিলোন, গাৎ ও ইক্রোণ নামে পাঁচজন ফিলিস্তিনী শাসনকর্তার পাঁচটা শহর আছে, আর দক্ষিণে আছে অব্বীয়দের জায়গা। এছাড়া আরও অনেক জায়গা দখল করে নেবার বাকী আছে, তা হল সিডনীয়দের অধীনে মিয়ারাহ্ থেকে আমোরীয়দের সীমানায় অফেক পর্যন্ত কেনানীয়দের সমস্ত জায়গা,
7. বনি-ইসরাইলদের নয় গোষ্ঠী এবং মানশা-গোষ্ঠীর অর্ধেক লোককে তুমি সম্পত্তি হিসাবে তা ভাগ করে দেবে।”
8. মানশা-গোষ্ঠীর অর্ধেক লোক এবং রূবেণ ও গাদ-গোষ্ঠীর লোকেরা জর্ডানের পূর্ব দিকের জায়গাটা সম্পত্তি হিসাবে আগেই পেয়েছিল। মাবুদের গোলাম মূসা তাদের জন্য সেই জায়গা ঠিক করে দিয়ে গিয়েছিলেন।
20. বৈৎ-পিয়োর, পিস্গা পাহাড়ের ঢালু জায়গা এবং বৈৎ-যিশীমোৎ।
21. এগুলো ছিল সমভূমির মধ্যেকার গ্রাম ও শহর এবং হিষ্বোনের আমোরীয় বাদশাহ্ সীহোনের গোটা রাজ্য। মূসা এই বাদশাহ্কে এবং ইবি, রেকম, সুর, হূর ও রেবা নামে মাদিয়ানীয় সর্দারদের হারিয়ে দিয়েছিলেন। এঁরা ঐ এলাকায় বাস করতেন এবং সীহোনের অধীনে শাসনকর্তা ছিলেন।
22. যুদ্ধে যাদের হত্যা করা হয়েছিল তারা ছাড়া বনি-ইসরাইলরা বাউরের ছেলে গণক বালামকেও হত্যা করেছিল।
23. জর্ডান নদী ছিল রূবেণীয়দের এলাকার পশ্চিম সীমানা। এই সব শহর ও তার আশেপাশের গ্রামগুলো রূবেণ-গোষ্ঠীর বিভিন্ন বংশের লোকেরা সম্পত্তি হিসাবে পেয়েছিল।
24-25. মূসা গাদ-গোষ্ঠীর বিভিন্ন বংশগুলোকে যে জায়গা দিয়েছিলেন তার মধ্যে ছিল যাসের, গিলিয়দের সমস্ত গ্রাম এবং রব্বার কাছে অরোয়ের পর্যন্ত অম্মোনীয়দের অর্ধেক জায়গা।
26. এছাড়া তার মধ্যে ছিল হিষ্বোন থেকে রামৎ-মিসপী ও বটোনীম পর্যন্ত এবং মহনয়িম থেকে দবীরের সীমা পর্যন্ত সমস্ত জায়গাটা,