1. বয়স বেড়ে গিয়ে ইউসা যখন বুড়ো হয়ে গেলেন তখন মাবুদ তাঁকে বললেন, “তুমি বুড়ো হয়েছ, তোমার বয়স হয়ে গেছে, অথচ দেশের এমন অনেক অংশ রয়ে গেছে যা এখনও দখল করা হয় নি।
2-4. যে জায়গাগুলো এখনও দখল করা হয় নি তার মধ্যে রয়েছে মিসরের পূর্ব দিকের সীহোর নদী থেকে শুরু করে উত্তরের ইক্রোণের সীমা পর্যন্ত ফিলিস্তিনী এবং গশূরীয়দের সমস্ত এলাকা। এই এলাকাটা কেনানীয়দের জায়গা বলে ধরা হয়। সেখানে গাজা, অস্দোদ, অস্কিলোন, গাৎ ও ইক্রোণ নামে পাঁচজন ফিলিস্তিনী শাসনকর্তার পাঁচটা শহর আছে, আর দক্ষিণে আছে অব্বীয়দের জায়গা। এছাড়া আরও অনেক জায়গা দখল করে নেবার বাকী আছে, তা হল সিডনীয়দের অধীনে মিয়ারাহ্ থেকে আমোরীয়দের সীমানায় অফেক পর্যন্ত কেনানীয়দের সমস্ত জায়গা,
5-6. গিব্লীয়দের এলাকা, পূর্ব দিকে হর্মোণ পাহাড়ের নীচে বাল্গাদ থেকে হামা পর্যন্ত সমস্ত লেবানন এবং লেবানন থেকে মিষ্রফোৎ-ময়িম পর্যন্ত পাহাড়ী এলাকা, অর্থাৎ সিডনীয়দের সমস্ত দেশ। আমি নিজেই বনি-ইসরাইলদের সামনে থেকে এদের সবাইকে তাড়িয়ে দেব। আমি তোমাকে যেমন নির্দেশ দিয়েছি সেই অনুসারেই তুমি এই দেশটা সম্পত্তি হিসাবে বনি-ইসরাইলদের দেবে।
7. বনি-ইসরাইলদের নয় গোষ্ঠী এবং মানশা-গোষ্ঠীর অর্ধেক লোককে তুমি সম্পত্তি হিসাবে তা ভাগ করে দেবে।”
15-16. মূসা রূবেণ-গোষ্ঠীর বিভিন্ন বংশগুলোকে যে জায়গা দিয়েছিলেন তা অর্ণোন উপত্যকার কিনারার অরোয়ের শহর থেকে এবং উপত্যকার মাঝখানের গ্রাম থেকে শুরু হয়েছিল। তার মধ্যে ছিল মেদবার চারপাশের সমস্ত সমভূমি,
24-25. মূসা গাদ-গোষ্ঠীর বিভিন্ন বংশগুলোকে যে জায়গা দিয়েছিলেন তার মধ্যে ছিল যাসের, গিলিয়দের সমস্ত গ্রাম এবং রব্বার কাছে অরোয়ের পর্যন্ত অম্মোনীয়দের অর্ধেক জায়গা।
29-30. মূসা মানশা-গোষ্ঠীর অর্ধেক লোকের বিভিন্ন বংশগুলোকে যে জায়গা দিয়েছিলেন তা হল মহনয়িম থেকে শুরু করে সমস্ত বাশন দেশ। এটাই ছিল বাশন দেশের বাদশাহ্ উজের সমস্ত রাজ্য। তার মধ্যে ছিল যায়ীরের সমস্ত গ্রাম, অর্থাৎ ষাটটা গ্রাম,